Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

এক নজরে

বাংলাদেশের নাগরিকদের বিদেশে যাতায়াতে সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে ১৯৬২ সালে একটি পরিদপ্তর হিসেবে জোনাল কার্যালয়, ঢাকা এবং আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহী ও খুলনা নিয়ে বর্তমান ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর এর কার্যক্রম শুরু হয়। স্বাধীনতাত্তোর স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশে ১৯৭৩ সালে পূর্ণাঙ্গ রুপে ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠিত হয়। ঢাকায় অবস্হিত অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়সহ ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহী ও খুলনা অফিস সমন্বয়ে কার্যালয়ের সংখ্যা হয় ৬ (ছয়) টি। ২০১০ সালে ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরে একটি বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসে। ইন্টারন্যাশনাল সিভিল এভিয়েশন অথরিটি (আইসিএও) এর গাইডলাইন এর সঙ্গে সঙ্গতি রেখে মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (এমআরপি) ও মেশিন রিডেবল ভিসা (এমআরভি) প্রদান কার্যক্রম শুরু হয়। সেই সঙ্গে  ১৯টি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস স্হাপিত হলে অফিসের সংখ্যা হয় ৩৪ (চৌত্রিশ) টি। এছাড়া ৬টি ভিসা সেল ও ৯টি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট সৃজিত হয়। ২০১১ সালে আরো ৩৩ (তেত্রিশ) টি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস সৃজিত হয়। বর্তমানে দেশের প্রতিটি জেলায় পাসপোর্ট অফিস স্হাপনের কাজ শেষ হয়েছে। এছাড়া বিশ্বের ৬৫টি বাংলাদেশী মিশনে এমআরপি ও এমআরভি প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে । বর্তমানে ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের জনবল ১১৮৪ জন। ২০১৮ সালের ০২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ২,১৬,০২,৫৮৯ টি মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (এমআরপি) ও ১০,৮১,৩৮৩ টি মেশিন রিডেবল ভিসা (এমআরভি) সফলভাবে মুদ্রণ করা হয়েছে।

 

গত ১৩/০৩/২০১৩ খ্রী: তারিখ হতে বান্দরবান পার্বত্য জেলায় আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের কার্যক্রম শুরু হয় এবং গত ১৪/১২/২০১৪ খ্রী: তারিখ হতে এম.আর.পি পাসপোর্ট কার্যক্রম চালু হয়। এ জেলায় বিপুল সংখ্যক মানুষ বিদেশে কর্মসংস্থান প্রত্যাশী। তাই তাদের নির্বিঘ্নে পাসপোর্ট প্রদানে অত্রাফিস কাজ করে যাচ্ছে। পাসপোর্ট প্রত্যাশীদের পাসপোর্ট ফি অনলাইন ব্যাংকিং এর মাধ্যমে ফি জমা করা হচ্ছে। পুলিশ ভেরিফিকেশন রিপোর্ট খুব দ্রুত সম্পন্ন হয়ে থাকে বিধায় নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই পাসপোর্ট প্রদান করা হচ্ছে।